সাধারণত আমাদের দেশে ছেলেদের ১৮ এবং মেয়েদের ১৫ বছর পর্যন্ত উচ্চতা বৃদ্ধি পায়। উচ্চতা বৃদ্ধি অনেকটা বংশানুক্রমিক। তবে এর সাথে পুষ্টি এবং খাদ্যের সাথেও সম্পর্ক রয়েছে। যেসব শিশু জন্মের পর পর্যাপ্ত প্রোটিন যুক্ত খাদ্য গ্রহণ করতে পারে তাদের শারীরিক গঠন এবং উচ্চতা বৃদ্ধি ভালো হয়। তাছাড়া সাঁতার, সাইক্লিং উচ্চতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে ডিমের সাদা অংশ, দুধ, কর্ন, আটা, ভুট্টা, সামুদ্রিক মাছ, ছোট মাছ, মাশরুম, কলিজা, ডাল, কলা, ব্রোকলি, পনির, দধি, পপকর্ন, শিম ও শিমের বিচি, কাঠালের বিচি, বিট, সয়াদুধ, সয়াপ্রোটিন বিস্কুট, পেয়ারা, নুডুলস, পাসতা, দেশি ফল, নদীর মাছ, দেশি মুরগি, লালশাক, তরমুজ, লাউ, মিষ্টি কুমড়া ইত্যাদি বিশেষ সহায়তা করে।
কাজের সাথে সংগতি রেখে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন খুব জরুরি।